প্রকাশিত: ০৪/০৯/২০১৬ ২:১৪ পিএম

অনলাইন ডেস্ক ॥মিয়ানমারের জাতিগত বিদ্রোহীদের সঙ্গে শান্তি সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন দেশটির নেত্রী অং সান সুচি। শনিবার দেশটির রাজধানী নাইপিদোতে অনুষ্ঠিত এই সম্মেলনকে সু চি’র প্রথম বড় পদক্ষেপ হিসেবে মনে করা হচ্ছে।

সু চি নিজেও এটিকে দেশে শান্তি স্থাপনের পথে প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করেছেন। মিয়ানমারে প্রায় সাত দশক ধরে সীমান্ত প্রদেশগুলোতে চলমান জাতিগত সংখ্যালঘু বিদ্রোহ দমনে চার দিনব্যাপী এ সম্মেলনে প্রায় ২০টি সশস্ত্র জাতিগত বিদ্রোহী সংগঠনের প্রতিনিধিরা তাদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ও রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্খার রূপরেখা তুলে ধরার সুযোগ পান।

এ সম্মেলন থেকে কোন সিদ্ধান্ত না আসলেও সু চি জাতিগত বিদ্রোহের মুখ্য ভূমিকা পালনকারীদের আলোচনার টেবিলে আনতে সক্ষম হয়েছেন। তবে তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠী এই আলোচনায় যোগ দেয়নি এবং চীনের সীমান্তে সক্রিয় ভারী অস্ত্র সজ্জিত শক্তিশালী মিলিশিয়া গ্রুপ ‘ওয়া’ সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে আলোচনার টেবিল থেকে বেরিয়ে যায়।

সু চি বলেন, ‘শান্তি অর্জন করা খুবই কঠিন। এটি প্রথম বৈঠক। এরপরে আরো বৈঠক হবে। আর এর মাঝখানে আমাদের অনেক কিছু করতে হবে।’

শক্তিশালী কাচিন স্বাধীনতা সংগঠনের একজন নেতা শনিবার বলেন, আলোচনায় কোনো সুনির্দিষ্ট সমঝোতা হয়নি। জেনারেল গান মো সাংবাদিকদের বলেন, এ সম্মেলনে আমরা আমাদের প্রস্তাব উপস্থাপন করতে পেরেছি। তবে গুরুত্বপূর্ণ কিছু ঘটেনি।

 

পাঠকের মতামত

দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে রাখাইন, নতুন আশ্রয়প্রার্থীর আশঙ্কায় বাংলাদেশ

নজিরবিহীন সংকটে পড়তে যাচ্ছে প্রতিবেশী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থায় উন্নতির সম্ভাবনা না থাকায় ...

আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বিশাল সুযোগ’ পেতে যাচ্ছেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা

মিসরের বিখ্যাত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ফুল-ফান্ডেড স্কলারশিপ ঘোষণা করবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যান্ড ...